দুর্গাপুর দর্পণ, ২৪ জুন ২০২৪: পাঁচিল ঘেরার কাজে ঢিলেমির অভিযোগ তুলে সোমবার পশ্চিম বর্ধমান জেলার (Paschim Bardhaman) দুর্গাপুরের ডিটিপিএসে বিক্ষোভ দেখাল ৫-৬টি গ্রামের বাসিন্দাদের নিয়ে গঠিত ভিলেজ কো-অর্ডিনেশন কমিটি। দুর্গাপুরের মায়াবাজারে ডিটিপিএসে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন ৮০০ মেগাওয়াটের একটি সুপারক্রিটিক্যাল ইউনিট গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। সেজন্য পাঁচিল দিয়ে জায়গা ঘেরার কাজ চলছে। সেই পাঁচিলের কাজ নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন গ্রামবাসীরা।
পুনর্বাসনের দাবিতে কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করছেন বস্তিবাসীরা। গ্রামবাসীদের দাবি, পুনর্বাসনের আন্দোলনের জেরে কারখানা অন্যত্র চলে যেতে পারে। তার ফল ভোগ করতে হবে সবাইকে। তাই দ্রুত পাঁচিল দিয়ে জায়গা ঘেরা দরকার। সোমবার তাঁরা সভা করে সীমানা পাঁচিল দেওয়ার কাজে গতি আনার দাবি জানান। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের পাঁচিল নিয়ে কোনও পরিকল্পনা নেই। পাঁচিল দিয়ে ঘিরে দিলে গ্রামের ভিতরে যাতায়াতের রাস্তার কী হবে, কলোনিতে থাকা স্কুল, হাসপাতাল, ডাকঘর কোথায় সরানো হবে, কেউ জানে না। কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কিছুই জানাননি।
( রাজেন্দ্র একাডেমি ফর টিচার্স এডুকেশন। NAAC স্বীকৃত শিক্ষক প্রশিক্ষণের সেরা প্রতিষ্ঠান। যোগাযোগ- 8170031466)
এই পরিস্থিতিতে কিভাবে পাঁচিল দেওয়ার কাজ শেষ হবে তা নিয়ে সংশয়ে তাঁরা। এদিন ডিটিপিএসের কর্মীদেরও অনেকে যোগ দেন ওই সভায়। তবে ডিটিপিএস কর্তৃপক্ষ দাবি করেছেন, মাঝে কাজ কিছুটা ধীর গতিতে হলেও এখন দ্রুত কাজ হচ্ছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পাঁচিল ঘেরার কাজ শেষ হবে বলে দাবি করেছেন কর্তৃপক্ষ। (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)।