দুর্গাপুর দর্পণ, ৯ মে ২০২৪: “গোঁসাই, পাগলরা ঠাকুরবাড়ির নাম শুনলেই খেপে যায়। আমিও একটা সময় ওদের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। কিন্তু তাঁরা মানুষের জন্য কিছু করেননি। প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর ছিলেন সাংসদ। উনার ছেলে সাংসদ ছিলেন। শান্তনু ঠাকুর মন্ত্রী। মমতা বালা ঠাকুর সাংসদ। সুব্রত ঠাকুর বিধায়ক। সমস্ত কিছু ঠাকুরবাড়িতে। আর সমাজের মানুষ মাঠে-ঘাটে ঘোরে। তাঁরা রাজপ্রাসাদে থাকেন নিজেদের মতো করে। একটা মানুষ বিপদে পড়লে পাশে দাঁড়ান না। কেউ বিপদে পড়লে তাঁর মেয়ের বিয়ের জন্য ঠাকুরবাড়ির পক্ষ থেকে দুলাখ টাকা দিয়েছেন, এমন তো হয় না!”
দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি বেসরকারি হোটেলে তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ ও শত্রুঘ্ন সিনহার সমর্থনে তৃণমূল নমঃশূদ্র ও উদ্বাস্তু সেলের সভায় নির্বাচনী প্রচারে যোগ দিয়ে এভাবেই ঠাকুরবাড়ির বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিলেন সেলের সভাপতি রঞ্জিত সরকার। তাঁর ক্ষোভ থেকে রেহাই পাননি দলেরই রাজ্যসভার সাংসদ মমতা বালা ঠাকুরও!
(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)
(বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)।