দুর্গাপুর দর্পণ ডেস্ক, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩: মাধ্যমিকের ভূগোল পরীক্ষায় কীভাবে পাবে বেশী নম্বর, তারই পথ বাতলালেন – শিক্ষিকা সংযুক্তা পান
মাধ্যমিক প্রশ্নের ভূগোলের প্রশ্নপত্রে প্রচুর শর্ট প্রশ্ন থাকে। তাই ভালো নম্বর পেতে গেলে প্রথমেই বইটি ভালোভাবে পড়া দরকার। না হলে শর্ট প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে না।
দ্বিতীয়ত: সব প্রশ্ন অবশ্যই অ্যাটেন্ড করা উচিত। তাহলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে।
তৃতীয়ত: প্রশ্নের মান অনুসারে সময় নির্ধারণ করা। অর্থাৎ সময়ের অভাবে যেন প্রশ্নপত্রের কোন প্রশ্ন উত্তর দিতে বাকি রয়ে না যায়। সেজন্য পরীক্ষার নির্ধারিত সময়ের পাঁচ মিনিট আগেই পরীক্ষা শেষ করলে ভালো। কারণ শেষ মুহূর্তে ফাইনাল রিভিশন দেওয়া যায়। বা কোথাও দাগ নম্বর সংক্রান্ত ভুল থাকলে তা সংশোধন করা যায়।
চতুর্থত: কোন প্রশ্ন সিলেবাস বহির্ভূত হলেও তা অ্যাটেন্ড করা উচিত। এক লাইন হলেও দাগ নম্বর দিয়ে লিখে আসা উচিত।
পঞ্চমত: টু দি পয়েন্ট অ্যানসার দিতে হবে। যেমন যদি বলা হয় বায়ুর ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্ট পাঁচটি ভূমিরূপ সম্পর্কে যা জান লেখ তাহলে পাঁচটা লিখলেই ফুল মার্কস পাওয়া যাবে। দশটা লিখলে যা পাওয়া যাবে পাঁচটি যথাযথভাবে লিখলেও একই নম্বর পাওয়া যাবে। তবে পাঁচটার মধ্যে পাঁচটি লেখার পরে যদি মনে সংশয় থাকে তাহলে একটি বা দুটি অতিরিক্ত লেখা যেতে পারে।
ষষ্ঠত: লেখার ক্ষেত্রে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা জরুরি। হাতের লেখা অনেকের ভালো নাও হতে পারে। কিন্তু খাতা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া দরকার।
সপ্তমত: উত্তরের সাথে দান দিকে জায়গা ফাঁকা রেখে ছবি আঁকলে ভাল। উত্তরের মান বাড়ায় তাতে।
অষ্টমত: নীল এবং কালো দুই ধরনের কালি ব্যবহার করবে। হেডিংগুলি কালো কালিতে এবং উত্তরের উত্তরগুলি নীল কালিতে লেখা যেতে পারে।