জামালপুরে SIR আতঙ্কে মৃত্যুর অভিযোগ—শোকসন্তপ্ত পরিবারের পাশে তৃণমূল
অভিষেকের নির্দেশে পরিবারের পাশে তৃণমূল
দুর্গাপুর দর্পণ, দুর্গাপুর: এসআইআর ‘আতঙ্কে’ মৃত্যু হয়েছে এক পরিযায়ী শ্রমিকের। এমন দাবি করে মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়াল তৃণমূল। শনিবার পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) জামালপুরের নবগ্রামে মৃত বিমল সাঁতরার বাড়িতে পৌঁছয় তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ওই দল এদিন গ্রামে যায়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল সভাপতি ও বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, রাজ্যসভার সাংসদ সামিরুল ইসলাম, স্থানীয় বিধায়ক অলোক মাঝি, ব্লক সভাপতি মেহমুদ খান-সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।
বিমল সাঁতরা, জামালপুরের ওড়িশা পাড়ার বাসিন্দা। তামিলনাড়ুতে পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ৩১ অক্টোবর তিনি কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করেন বলে জানা যায়। পরিবার সূত্রে দাবি— এসআইআর নিয়ে তীব্র আতঙ্কে ভুগছিলেন তিনি। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিমলের পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকার আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেওয়া হয়। দলের পক্ষ থেকে ভবিষ্যতেও পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)
সাংসদ সামিরুল ইসলাম ও বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী অভিযোগ করেন, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভয় তৈরি করছে। বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, “এসআইআর নিয়ে মিথ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে বিজেপি। একটাও বৈধ ভোটারের নাম বাদ যেতে দেওয়া হবে না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলার মানুষ গণতান্ত্রিকভাবে লড়াই করছে। এই আতঙ্কের রাজনীতি সফল হবে না। মানুষই শেষ কথা বলবে। খুব শিগগিরই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দিল্লিতে গণআন্দোলন হবে।” (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)


