দুর্গাপুরে প্রধানমন্ত্রীর সভায় আড়াই লক্ষ সমাগম হবে, দাবি বিজেপির

দুর্গাপুর দর্পণ, দুর্গাপুর: আগামী ১৮ জুলাই পশ্চিম বর্ধমান (Paschim Bardhaman) জেলার দুর্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সভা করতে আসবেন বলে জানা গিয়েছে। সেই সভায় আড়াই লক্ষ মানুষের সমাগম হবে বলে রবিবার দুর্গাপুরে দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান এবং পূর্ব বর্ধমানের একাংশ থেকে বিজেপির কর্মকর্তা এবং সমর্থকরা আসবেন। প্রধানমন্ত্রী প্রথমে গ্যাস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড, ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন লিমিটেড সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন। এরপর বক্তব্য রাখবেন।”
প্রধানমন্ত্রীর সভা হবে নেহেরু স্টেডিয়ামে। জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের লক্ষ্য রয়েছে দুই থেকে আড়াই লক্ষ মানুষকে এই জনসভায় নিয়ে আসা। পশ্চিমবঙ্গের হাল ফেরাতে লড়াই করছে বিজেপি। রাজ্য আবার ঘুরে দাঁড়াবে যখন পশ্চিমবঙ্গে ডবল ইঞ্জিন সরকার ক্ষমতায় আসবে।” বিহারের মতিহারিতে সভা করে অন্ডালের কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দরে নামবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে তিনি দুর্গাপুরের নেহেরু স্টেডিয়ামে আসবেন। চূড়ান্ত তৎপরতা চলছে।
(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)
রবিবার দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি বেসরকারি হোটেলে বৈঠক করে বিজেপি। জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা সতীশ ধন্ড, সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ চন্দ্র ঘোড়ুই, জেলা সহ-সভাপতি চন্দ্রশেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ দত্ত, বিজেপির জেলা মুখপাত্র সুমন্ত মন্ডল, যুব নেতা পারিজাত গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বীরভূমের সাঁইথিয়ায় তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি পীযূষ ঘোষ খুন প্রসঙ্গে জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “পিঠে ভাগাভাগির লড়াই চলছে। সেই জন্য তৃণমূলের হাতে তৃণমূল খুন হচ্ছে। যাওয়ার সময় এরকমই হয়। ২০২৬ এ নির্বাচন, তৃণমূলের বিসর্জন।” (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)

