মেটাল ডিটেক্টর পেরিয়ে ঢুকছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা

দুর্গাপুর দর্পণ, দুর্গাপুর: প্রশ্নফাঁস রুখতে প্রতি বছর নানা পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। এবার মেটাল ডিটেক্টরের ব্যবহার শুরু হল। পরীক্ষার্থী যাতে ভিতরে মোবাইল, অন্য় কোনও গ্যাজেটস বা ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নিয়ে ঢুকতে না পারে সেজন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, প্রতিটি প্রশ্নপত্রে কোড নম্বর দেওয়া হয়েছে। ছবি তুলে প্রশ্নপত্র ফাঁস করার কেউ চেষ্টা করলে তাকে দ্রুত চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।
সকাল ১০টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শেষ হবে দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার পশ্চিম বর্ধমান (Paschim Bardhaman) জেলায় ১৬৮৭৫ জন পরীক্ষার্থী রয়েছে। এর মধ্যে আসানসোলে ৯৯৬২ এবং দুর্গাপুরের ৬’৯১৩ জন পরীক্ষার্থী রয়েছে। আসানসোল ও দুর্গাপুরে ৯টি করে প্রধান পরীক্ষা কেন্দ্র থাকছে। এছাড়া আসানসোলে ৪৩ এবং দুর্গাপুরে ২৪ টি উপ পরীক্ষাকেন্দ্র থাকছে।
(The Mission Hospital. দেশের সেরা চতুর্থ হাসপাতাল এখন দুর্গাপুরে। যোগাযোগ- 8687500500)
দুর্গাপুরে ডিএসপি টাউনশিপের ডিআইসিভি পাবলিক স্কুলে গিয়ে দেখা গেল, পরীক্ষার্থীরা এক এক করে ঢুকছে মেটাল ডিটেক্টর পেরিয়ে। দুর্গাপুর থানার পুলিশের কড়া নজরদারি রয়েছে। এছাড়া রয়েছে সিসি ক্যামেরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা দেবযানী বসু বলেন, “এই পরীক্ষা কেন্দ্রে রয়েছে ১২০ জন পরীক্ষার্থী। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর নতুন একাধিক নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। সেই নির্দেশ মেনেই প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সিসি ক্যামেরায় নজরদারি চালানো হচ্ছে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষার্থীদের চেক করা হচ্ছে।” (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)।
