আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ রোগী! আন্দোলনের হুঁশিয়ারি আদিবাসী যুব গোষ্ঠীর

আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ রোগী! আন্দোলনের হুঁশিয়ারি আদিবাসী যুব গোষ্ঠীর
WhatsApp Group Join Now
Instagram Group Join Now

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

দুর্গাপুর দর্পণ, আসানসোল: চাঞ্চল্যকর ঘটনা পশ্চিম বর্ধমানের (Paschim Bardhaman) আসানসোল জেলা হাসপাতালে। ভর্তি থাকা অবস্থায় হঠাৎই নিখোঁজ এক রোগী। রোগীকে না খুঁজে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছে তাঁর পরিবার। তাঁদের অভিযোগ—রোগীর নিখোঁজের জন্য দায়ী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই আসানসোল দক্ষিণ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। 

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, চিচুড়িয়া ডাঙালপাড়ার বাসিন্দা সমর মুর্মু-কে ৩ অক্টোবর আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আত্মীয় রমেশ হেমব্রম। পরের দিন শনিবার দুপুরে রমেশ খাবার খেতে বাইরে যান। বিকেলে যখন পরিবারের সদস্যরা সমরকে দেখতে যান, তখন তাঁকে বেডে পাওয়া যায়নি। পরিবারের দাবি, নার্স ও ডাক্তারদের জিজ্ঞেস করলে তাঁরা স্পষ্ট কোনও উত্তর দিতে পারেননি।

(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)

হাসপাতাল চত্বর ও আশপাশে খোঁজাখুঁজি করেও রোগীর কোনও হদিশ না মেলায় রাতেই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন পরিবারের সদস্যরা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন চিচুড়িয়া গ্রামের বাসিন্দারা। গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য ধনঞ্জয় গোপ প্রশ্ন তুলেছেন, “হাসপাতালে সিসিটিভি ক্যামেরা ও নিরাপত্তারক্ষী থাকা সত্ত্বেও কিভাবে রোগী নিখোঁজ হয়?”

তিনি দ্রুত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন এবং পুলিশ প্রশাসনের কাছে রোগীকে খুঁজে বের করার আবেদন করেছেন। অন্যদিকে, আদিবাসী যুব গোষ্ঠীর তরফে জানানো হয়েছে, ৫ দিনের মধ্যে রোগীকে খুঁজে বের না করলে রাস্তায় নেমে আন্দোলন হবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেই ঘটনার জন্য দায়ী করেছে ওই গোষ্ঠী। সব মিলিয়ে ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চরম উত্তেজনা ও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন )

Highlight
আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ রোগী! আন্দোলনের হুঁশিয়ারি আদিবাসী যুব গোষ্ঠীর
News
আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ রোগী! আন্দোলনের হুঁশিয়ারি আদিবাসী যুব গোষ্ঠীর
:
পরের দিন শনিবার দুপুরে রমেশ খাবার খেতে বাইরে যান। বিকেলে যখন পরিবারের সদস্যরা সমরকে দেখতে যান, তখন তাঁকে বেডে পাওয়া যায়নি। পরিবারের দাবি, নার্স ও ডাক্তারদের জিজ্ঞেস করলে তাঁরা স্পষ্ট কোনও উত্তর দিতে পারেননি।
Published By
error: Content is protected !!