দুর্গাপুর দর্পণ, দুর্গাপুর: থানা ও ফাঁড়ির পরিত্যক্ত গাড়িগুলিতে জমছে জল। সেই জলে বাড়ছে মশার লার্ভা। মশার লার্ভা মারতে কীটনাশক স্প্রে করতে গিয়েও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্বাস্থ্য কর্মীদের। পশ্চিম বর্ধমান জেলার (Paschim Bardhaman) দুর্গাপুর নগর নিগমে সম্প্রতি স্বাস্থ্য দফতরের বৈঠকে এমন অভিযোগ তুলেছিলেন এক স্বাস্থ্য কর্মী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এসিপি (দুর্গাপুর) সুবীর রায়। তিনি সেদিনই জানান, দুর্গাপুরের থানাগুলিতে দ্রুত সাফাই করা হবে।
সেই অনুযায়ী রবিবার দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক প্রসেনজিৎ রায়ের নেতৃত্বে দুর্গাপুর থানার এসআই, এএসআই, কনস্টেবল ও সিভিক ভলান্টিয়াররা মিলে সাফাই অভিযানে নামেন। আগাছা পরিস্কার করা হয়। পরিত্যক্ত গাড়ি ও বাইকগুলি সরানো হয়। থানার প্রতীক্ষালয় ঝাঁট দিয়ে পরিস্কার করা হয়। এরপর মশার লার্ভা নাশক স্প্রে করা হয়। পুরো থানা চত্বর জুড়ে চলে সাফাই অভিযান।
(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)
দুর্গাপুরের এসিপি সুবীর রায় বলেন, “আমরা দুর্গাপুর নগর নিগমের স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছ থেকে একটা অভিযোগ পেয়েছিলাম। তারপরেই দুর্গাপুর থানা, নিউ টাউনশিপ থানা, কোকওভেন থানা এবং সবকটি ফাঁড়ি ও মহিলা থানার পুলিশকর্মীরা সাফাই অভিযান চালান। প্রতিটি থানা ও ফাঁড়ি এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডেঙ্গি সচেতনতার বার্তাও প্রচার করা হচ্ছে।” (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)।