শিল্পাঞ্চলে বিশ্বকর্মা পুজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে

দুর্গাপুর দর্পণ, দুর্গাপুর: পশ্চিম বর্ধমানের (Paschim Bardhaman) দুর্গাপুরে ১৯৫৫ সালে দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট (ডিএসপি) কারখানা গড়ে ওঠার পর থেকে বিশ্বকর্মা পুজোর রমরমা বাড়ে। কারণ, ডিএসপি কারখানা গড়ে ওঠার পর থেকেই শহরে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত, সরকারি ও বেসরকারি কারখানা গড়ে উঠতে থাকে একের পর এক। স্বভাবতই শিল্পের দেবতার আরাধনার চলও বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে জাঁকজমকও।
শিল্পাঞ্চল দুর্গাপুরের ছোট, মাঝারি, বড়- সব ধরণের কারখানাতেই বিশ্বকর্মার পুজো হয়ে থাকে। পুজোর খরচ মূলত বহন করে থাকেন বিভিন্ন কারখানার কর্তৃপক্ষ। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন মূলত কারখানার শ্রমিকরা আনন্দ করেন। তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও সেই আনন্দে যোগ দিয়ে থাকেন। এছাড়া পুজো হয় গাড়ির শো-রুম, বিভিন্ন গ্যারাজ, পার্কিং স্ট্যান্ড, যন্ত্রপাতি নির্ভর অন্যান্য দোকানপাটগুলিতে।
(Dvita Eye Care। কলকাতার বাইরে সেরা চোখের হাসপাতাল। যোগাযোগ- 0343-6661111)
রাত পোহালেই বিশ্বকর্মার পুজো। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। একই সঙ্গে চলছে মন্ডপে প্রতিমা আনার কাজ। শহরের বিভিন্ন প্রতিমা গড়ার করাখানায় প্রতিমা কেনার ভিড় দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে বেনাচিতি বাজারেও অনেকে যাচ্ছেন মূর্তি কিনতে। একই সঙ্গে ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে পুজোর জন্য ফল, ফুল সহ অন্যান্য উপাচার কিনতেও। মূর্তি বিক্রেতারা জানিয়েছেন, কেউ কেউ সরাসরি ক্রেতাদের মূর্তি বিক্রি করেন। আবার কেউ কেউ পাইকারী হিসাবে মূর্তি বিক্রি করেন। পুজোর আগের দিন সারারাত ধরে মূর্তি বিক্রি চলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। (বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)
