দুর্গাপুর দর্পণ, ১ জুলাই ২০২৪: বুধবার স্কুলের জন্য বেরিয়েছিল পশ্চিম বর্ধমান জেলার (Paschim Bardhaman) দুর্গাপুরের নতুনপল্লির এক কিশোরী। বাড়ি ফেরেনি। বৃহস্পতিবার থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছিল পরিবার। তদন্তে নেমে দুর্গাপুর থানার পুলিশ শেষ পর্যন্ত মোবাইল লোকেশন ট্র্যাক করে পুলিশ জানতে পারে নাবালিকা রয়েছে বর্ধমানে। পুলিশ শনিবার রাতে তাকে উদ্ধার করে। ঘটনায় জড়়িত অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় নাবালিকার জ্যাঠতুতো দাদা, বৌদি ও দাদার এক বন্ধুকে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নাবালিকার দাদা মিলন দাস, বৌদি যুথিকা দাস এবং মিলনের বন্ধু ঋক দাসকে রবিবার দুর্গাপুর আদালতে তোলা হয়। বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতের নির্দেশ দেন। অভিযোগ, মিলন, যুথিকা এবং ঋক, তিনজনে ভুল বুঝিয়ে স্নেহাকে নিয়ে যায়। পরিবারের বাকিদের সঙ্গে মিলন ও যুথিকাও খোঁজাখুঁজির নাটক করে। রাতে ঋকের সঙ্গে নাবালিকাকে ট্রেনে তুলে দেয় তারা।
( BCREC & Group of institutions । পূর্ব ভারতের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। 933927844, 9832131164, 9932245570, 9434250472)
শনিবার বর্ধমানের একটি হোটেল থেকে পুলিশ উদ্ধার করে ওই নাবালিকাকে। গ্রেফতার করা হয় ঋককে। তাদের জেরা করা গ্রেফতার করা হয় মিলন ও যুথিকাকে। ঋকের সাথে নাবালিকার বিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল না অন্য কোনও কারণে মিলন ও যুথিকা ঘটনার সঙ্গে যুক্ত হয় তা পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। জানা গিয়েছে, বয়সে যুথিকা মিলনের থেকে অনেকটাই বড়। তা নিয়ে বিয়ের সময় পরিবারে অশান্তি হয়। এই ঘটনার সঙ্গে তার কোনও যোগ আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। রবিবার নাবালিকার গোপন জবানবন্দী রেকর্ড করা হয় ম্যাজিস্ট্রের সামনে।
‘চোর চোর চোর’ পোস্টারে ছয়লাপ এলাকা, প্রধান-উপপ্রধান দুই জনেই চোর! পঞ্চায়েত চলবে কী করে?
(বিশেষ বিশেষ ভিডিও দেখতে DURGAPUR DARPAN ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করুন)।